টেলিটক একটি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি। জয়েন্ট স্টক কোম্পানিতে নিবন্ধনকৃত টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড দেশের একমাত্র রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন মোবাইল অপারেটর হিসেবে যাত্রা শুরু করে ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর।
গ্রাহকদের উন্নতমানের পণ্য ও টেলিকম সেবা দেয়াই টেলিটকের মূল লক্ষ্য - যা ইতিমধ্যে দেশের মোবাইল ফোন খাতে বিপ্লব নিয়ে এসেছে দেশ এবং দেশের বাইরের কোটি মানুষকে সম্পৃক্ত করে। নানা চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে টেলিটক এখন অনেকটাই পৌঁছে গেছে সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে।
টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড গর্বিত যে এ সাফল্যের পেছনের প্রযুক্তি ও প্রকৌশলগত জনবলের শতকরা ১০০ ভাগই এদেশীয়, আর এটা নিঃস্বন্দেহে প্রমাণ করে টেলিটক সত্যিই সাধারণ মানুষের ফোন – আমাদের ফোন!
কোম্পানি আইন-১৯৯৪ মোতাবেক ২০,০০০,০০০,০০০ টাকা মূলধন নিয়ে ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর যাত্রা শুরু করে দেশীয় মোবাইল ফোন অপারেটর টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড।
আর, শুরুর দিনই কোম্পানিটি অর্জন করে সার্টিফিকেট অব কমেন্সমেন্ট অব বিজনেস।
দ্রুত বর্ধনশীল গ্রাহক চাপ সামাল দিতে টেলিটক নিয়মিতই সম্প্রসারণ করে চলেছে এর নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা। অবশ্য, নিয়মিত সেবাদানের উৎকর্ষের পাশাপাশিই চলছে টেলিটকের এ নেটওয়ার্ক উন্নয়ন কার্যক্রম।
ইতিমধ্যে দেশের ৬৪টি জেলা, ৪০২টি উপজেলা সহ বেশিরভাগ হাইওয়ে কাভারেজের আওতায় এনে এখন চলছে সর্বত্র নিরবিচ্ছিন্ন নেটওয়ার্ক পৌঁছে দেয়ার কাজ।
তথ্যপ্রযুক্তির নিয়মিত ব্যবহারে এম-গভর্নেন্স এখন রুপ নিয়েছে ই-গভর্নেন্সে। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে টেলিটকও এখন প্রস্তুত আরও সমৃদ্ধশালী থার্ড পার্টি সফটওয়্যার, মোবাইল ইন্টার্যাক্টিভিটি সরবরাহে।
১. পুলিশ
২. র্যাপিড একশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)
৩. ফায়ার সার্ভিস
৪. এনবিআর
৫. এগ্রিকালচার ডিপার্টমেন্ট
৬. বিআরটিএ
৭. বিএসটিআই
৮. বিটিআরসি
৯. ইলেকশন কমিশন
১০. হেলথ সার্ভিস
গ্রাহকের বর্তমান প্রয়োজন ও ভবিষ্যতের আগ্রহ বিবেচনায় নতুন নতুন সেবাখাত তৈরি ও উন্নত সেবাদান – আমাদের গ্রাহকদের প্রয়োজন জানা ও তা পূরণ করাই আমাদের লক্ষ্য।